শিরোনাম
মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪

তীব্র তাপপ্রবাহের সমাধান কোন পথে?

আলোকিত সকাল প্রতিবেদক
প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবনে নাভিশ্বাস। সরব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। জলবায়ু, পরিবেশ-প্রতিবেশ নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। কেউ ঝাঁপিয়ে পড়েছেন গাছ লাগাতে। কেউ পরামর্শ দিচ্ছেন গাছ লাগানোর, কোনো সংগঠন আবার নিয়েছে উদ্যোগ। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, গাছ লাগালেই কি গরম কমে যাবে? কে গাছ লাগাবে, কোথায় লাগাবে, কখন রোপণ করতে হবে- এসব নিয়েও রয়েছে বিস্তর মত। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে আসলে সমাধান কোন পথে?


চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের চিফ হিট অফিসার বুশরা আফরিন ফের আলোচনার কেন্দ্রে। তিনি বলছেন, ‘নগর বন’ গড়ে তোলার কথা। ঢাকার জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে ‘কুলিং স্পেস’ র ব্যবস্থা, আরও বেশি গাছ লাগানোয় গুরুত্বের কথা বলছেন তিনি।




বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই তাপপ্রবাহ দীর্ঘদিনের পরিবেশ দূষণের ফলাফল। মানুষের মাধ্যমে এই তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে না। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সবুজায়নের মাধ্যমে তাপপ্রবাহ কমানো সম্ভব।


চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশ্লেষক জাকির হোসেনবলেন, ‘রাজধানীতে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের চেয়ে উত্তর সিটি করপোরেশনে সবুজ কম। দক্ষিণে বোটানিক্যাল গার্ডেন, রমনা পার্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটসহ অনেক সবুজ জায়গা আছে। অথচ রাজধানীর উত্তর-পূর্ব পাশে তেমন সবুজায়ন নেই।’




‘বিভিন্ন আবাসিক ও বাণিজ্যিক প্রকল্প গড়ে উঠলেও জায়গাগুলোত সুবজায়ন নেই। সেখানে শুধু কংক্রিটের বিল্ডিং। এক্ষেত্রে উত্তর সিটিতে গাছ লাগানোর ওপর জোর দিতে হবে। পুরো শহরের অবস্থা চিন্তা করলেই দেখা যায় ঢাকা তো মরুভূমির শহর নয়, বাংলাদেশ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশ।’


এই জলবায়ু বিশ্লেষক বলেন, ‘আমাদের বুঝতে হবে গাছ লাগিয়ে কত ডিগ্রি তাপমাত্রা প্রশমন করতে পারবো। গবেষণায় দেখা গেছে সবুজ বেষ্টনী করে তিন ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা কমানো সম্ভব। আমাদের শহরের আয়তন ও জনসংখ্যা অনুযায়ী কমপক্ষে ২৫ শতাংশ গ্রিনারি দরকার। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সামনে আরও খারাপ হচ্ছে। সেক্ষেত্রে গ্রিনারির চাহিদা আরও বাড়বে।’


সবুজায়ন বাড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সরকার একটা মেগা পরিকল্পনা তৈরি করতে পারে। বাড়িতে বাড়িতে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছ লাগানোর একটা উৎসব তৈরি করতে হবে। প্রশাসন প্রাইভেট কম্পাউন্ডে গাছ লাগানোর বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে পারে। যেমন গাছ না লাগালে নাগরিকদের হোল্ডিং ট্যাক্স ১০ শতাংশ বাড়িয়ে দিতে হবে, আবার গাছ লাগালে ট্যাক্স কমাতে হবে। আমাদের পরিকল্পনাগুলো যথাযথ হচ্ছে না। এজন্য পাঁচ বছরের বেশি পরিকল্পনা টেকে না। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার ক্ষেত্রে আমাদের ৩০ থেকে ৫০ বছরের পরিকল্পনা নিতে হবে। তাহলে জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করতে সক্ষম হবো।’


শহরে গাছ লাগানোর পরিকল্পনা নেওয়া হলেও রাজধানীর অপরিকল্পিত নগরায়ণের কারণে পর্যাপ্ত জায়গা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) নগর ও অঞ্চল–পরিকল্পনা বিভাগের ‘ঢাকা নগরীর সবুজ এলাকা এবং এর রাজনৈতিক অর্থনীতি’শীর্ষক এক গবেষণায় উঠে এসেছে, ঢাকা মহানগরে ২০ শতাংশ সবুজ এলাকা থাকা প্রয়োজন, সেখানে আছে সাড়ে ৮ শতাংশের কম। এছাড়া কোথায় কোন গাছ লাগাতে হবে, কোন স্থানে কোন গাছ প্রযোজ্য এবং সেটি দীর্ঘমেয়াদি হবে কি না- এসব বিষয়ে কর্তৃপক্ষের যথাযথ পরিকল্পনার অভাবকে দায়ী করছেন তারা।


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবান ও রিজিওনাল প্ল্যানিং বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, ‘বৃক্ষরোপণটা এক প্রকার বিজ্ঞানভিত্তিক। এখন সবাই হাইপ তুলছে গাছ লাগানোর। কিন্তু গাছ লাগানোর আদর্শ সময় বর্ষাকাল। আমাদের নগর কর্তৃপক্ষের মাথায় রাখতে হবে স্থান অনুযায়ী কোন কোন প্রজাতির গাছ লাগাতে হবে। এক্ষেত্রে রাস্তার পাশে, বাড়ির আঙিনা, পার্ক ও মাঠ, বাড়ির ছাদ একেক জায়গায় ক্যাটাগরি অনুযায়ী গাছ লাগাতে হবে। যেন সেটা দীর্ঘমেয়াদি হয়, কাটা না লাগে। কিন্তু এসব পরিকল্পনা করে শহরে সবুজায়ন হচ্ছে না।’



এই নগর পরিকল্পনাবিদ আরও বলেন, ‘আমাদের শহরে শুধু প্রকল্প অনুযায়ী গাছ লাগানো হয়। অথচ পুরো শহরটাকে কীভাবে সবুজায়ন করা যায় সে পরিকল্পনা নেওয়া হয় না। আমরা এখন গাছ লাগালে সেটার ফলাফল পাবো পাঁচ থেকে ১০ বছর পর। আর এখন যে গাছপালা আছে না কেটে যদি পরিচর্যা করা হয় আমরা এখনই সুফল পাবো। এখন কী পরিমাণ গাছ লাগাতে হবে, কোন এলাকাকে গুরুত্ব দিয়ে লাগাতে হবে- এসব বিষয় পরিকল্পনায় থাকতে হবে। যথাযথ পরিকল্পনা না থাকার কারণে আমরা এ তাপমাত্রা ভোগ করছি।’



‘প্রশ্ন হলো গাছ লাগানোর পরিকল্পনাটা করবে কে? এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশন ও বন বিভাগের সমন্বয় থাকতে হবে। বন বিভাগ তাদের পরামর্শ দেবে। আর উদ্ভিদবিজ্ঞানী ও আর্কিটেক্টদের এই পরিকল্পনায় সংযুক্ত করতে হবে। আমাদের সিটি করপোরেশনের বাজেটগুলোতে পরিবেশ নিয়ে তেমন বাজেট হয় না।’ -যোগ করেন আদিল মোহাম্মদ খান।


সারাদেশে তাপমাত্রা কমিয়ে আনার জন্য শহরের পাশাপাশি জেলা-উপজেলা পর্যায়ে বনাঞ্চল বাড়াতে কেন্দ্রীয়ভাবে পরিকল্পনার ওপর জোর দিতে হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশকর্মীরা। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আঞ্চলিকভাবে প্রশাসনকে যথাযথভাবে কাজ করতে হবে।


পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) সাধারণ সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন সুমন  বলেন, ‘গাছ লাগানোর জন্য সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখন গাছ লাগালে যে পরিমাণ পানি দরকার সেই জোগান আমরা দিতে পারবো না। এজন্য যখন বৃষ্টি শুরু হয়, মাটিতে রস আসে তখন গাছ লাগাতে হয়। উচ্চ তাপমাত্রা অনুভূত হওয়ার পর এখন সবাই সমাধান খুঁজছে। সবাই এখন বুঝতে পারছে যে আসলে চারপাশে পর্যাপ্ত গাছপালা নেই। আমাদের গ্রাম পর্যায়েও এখন তাপমাত্রা বেশি অনূভূত হচ্ছে। যশোর, চুয়াডাঙ্গায় এখন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সেখানেও গাছপালা নিধন হচ্ছে। প্রশাসনের উচিত স্থানীয় বন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সেখানেও বৃক্ষরোপণে জোর দেওয়া।


পরিবেশকর্মী মেজবাহ উদ্দিন সুমন বলেন, ‘আমি মনে করি গাছ লাগানোর জন্য পর্যাপ্ত জায়গা দরকার। সেটি আমাদের শহরে আছে কি না সেটা বিবেচনার বিষয়। বড় জায়গায় গাছ লাগাতে পরিকল্পনা ও সময় নিয়ে গাছ লাগাতে হয়, যেন সেটি দীর্ঘমেয়াদি হয়। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হঠাৎ করেই চেঞ্জ হয় না। আমাদের চারপাশে যে জলাভূমি ছিল, যে সবুজ ছিল সেটি এখন আর নেই। শুধু গাছ নয়, জলাশয় আমাদের শহর ঠান্ডা রাখে। একইভাবে গ্রামেও ঢাকার আজকের অবস্থা একদিনে হয়নি। একটা সময় এই জলাশয় গ্রীষ্মকালেই টইটম্বুর করতো। আজ আমাদের মাইলের পর মাইল সেই জলাশয় নেই।’


বুয়েটের স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ইশরাত ইসলাম বলেন, ‘আমাদের শহরে রাস্তার পাশে কিন্তু পরিকল্পনা অনুযায়ী প্ল্যান্টেশন হচ্ছে না। প্রাশাসনের বড় বড় প্রকল্প হচ্ছে, কিন্তু প্রকল্পে ল্যান্ড আর্কিটেক্ট ও উদ্ভিদবিদ রাখা হয় না। এটা বড় সমস্যা। ক্লাইমেট চেঞ্জের ফলে এমন পরিস্থিতি হবে সেটি কিন্তু আগে থেকেই আমরা অনুমান করেছি। সে অনুযায়ী আমাদের ঠিকঠাক নগরকে সাজাতে পারিনি।’


    আমাদের শুধু গাছ লাগালে হবে না। গাছের পরিচর্যা করতে হবে। কেমন পরিবেশে কী ধরনের গাছ লাগবে, সেই গাছ বেড়ে উঠতে পারবে কি না সেই পরিকল্পনা আমাদের কর্তৃপক্ষ নিতে পারে না।- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মনিরুজ্জামান


‘গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে আমি মনে করি প্রশাসনের পাশাপাশি নাগরিকদের সচেতন হতে হবে। বর্তমানে নতুন যে বাড়িগুলো হচ্ছে সেখানে তো রাজউকের নির্দেশনা অনুযায়ী গ্রাউন্ড কাভারে ৪০ শতাংশ জায়গায় মাটি থাকার কথা। এই জায়গাগুলোতে গাছ রোপণ নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া সবার বাসাবাড়ির ছাদ বা আঙিনায় গাছ লাগিয়ে সহায়তা করতে পারে।’


পরিবেশ অধিদপ্তরের জলবায়ু পরিবর্তন ও আন্তর্জাতিক কনভেনশন শাখার উপ-পরিচালক হারুনুর রশিদ  বলেন, ‘আমরা আসলে অ্যাডভোকেসি করি। গাছ লাগানো তো আমাদের দায়িত্ব নয়। এটা সিটি করপোরেশন, রাজউক ও স্থানীয় সরকারের দায়িত্ব। আমরা শুধু পরামর্শ দেই। বর্তমান হিট আইল্যান্ড থেকে বাঁচতে কী ধরনের পদক্ষেপ দরকার সেটি নিয়ে আমাদের কাজ হচ্ছে।’



‘এরই মধ্যে একটা প্রজেক্ট চলছে সেখানে সিটি করপোরেশন, রাজউক, অন্য স্টেকহোল্ডারসহ সবাই মিলে পরামর্শ করছি কীভাবে আমরা এ সমস্যা থেকে বের হতে পারি। আমরা এখন ব্লু অ্যান্ড গ্রিন বুক এবং জলাধার- দুইটার জন্যই কাজ করছি। এই প্রজেক্ট শেষ হলেই রাজউক সিটি করপোরেশনকে পরামর্শ দেবো তারা সে অনুযায়ী কাজ করবে।’



এদিকে রাজধানীতে সবুজায়নের অভাব থাকলেও যেটুকু আছে সেটুকুর সুষ্ঠু পরিচর্যা হচ্ছে না। প্রায় সময় রাস্তার পাশে ও সড়কে বিভাজকের গাছপালা কেটে ফেলা হচ্ছে। পার্কের গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। গত বছরও রাজধানীর সাতমসজিদ রোডের সড়ক বিভাজকের অসংখ্য গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এ নিয়ে পরিবেশবাদী সংগঠনসহ নানা মহল আন্দোলন-সংগ্রামও করেছেন। সেজন্য পরিকল্পনা অনুযায়ী গাছ লাগানো ও যেটুকু সবুজায়ন রয়েছে সেটুকু ধরে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা।


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের শুধু গাছ লাগালে হবে না। গাছের পরিচর্যা করতে হবে। কেমন পরিবেশে কী ধরনের গাছ লাগবে, সেই গাছ বেড়ে উঠতে পারবে কি না সেই পরিকল্পনা আমাদের কর্তৃপক্ষ নিতে পারে না। আমরা প্রায়ই দেখি রাস্তার মানুষ ছায়া ঘেঁষে হাঁটে। সবাই একটু ছায়া খোঁজে, অথচ শহরে সবুজ নেই। রাস্তার পাশে এমন গাছ লাগানো উচিত যেন সে গাছ কয়েক বছর যেন কাটা না পড়ে। এক্ষেত্রে ওষুধি গাছ, ফুলের গাছসহ পাতা বেশি উৎপাদন হবে এমন গাছ লাগানো উচিত।’



‘আমাদের পার্কগুলোতে কংক্রিটের কারণে দিন দিন গাছগুলো মরে যাচ্ছে। গাছের গোড়ায় কংক্রিট থাকার কারণে গাছটি মারা গেলে সেখানে অন্য গাছ রোপণ সম্ভব হয় না। এভাবে যে আমাদের সবুজ নিধন হচ্ছে। একটা পার্কে হাঁটাচলা বসার সব জায়গা হচ্ছে অথচ সেখানে একটা গাছ কীভাবে বেড়ে উঠবে সে ব্যবস্থা করা হয় না। গাছটি কীভাবে পুষ্টি পাবে, রস পাবে সে পরিকল্পনা নেওয়া হয় না। এজন্য গাছ লাগানোর পাশাপাশি গাছের পরিচর্যার প্রতি বেশি গুরুত্ব দিতে হবে, তাহলে সুবজায়ন বাড়বে।


আরও খবর




দিনাজপুরে সড়ক প্রশস্তকরণের বলি হচ্ছে শত শত গাছ

ডেঙ্গুতে মাকে হারিয়েছি, আর যেন কেউ মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’

বৃষ্টিতে ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি

নিভেছে সুন্দরবনের আগুন, আরও ২-৩ দিন থাকবে পর্যবেক্ষণে

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

ন্যায্যমূল্যে পণ্য মানুষের কাছে পৌঁছাতে কাজ করছে টিসিবি

ছয় মাস বন্ধ থাকবে কমলাপুর-টিটিপাড়া সড়কের এক লেন

সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান: দরপত্র মূল্যায়নের সময় বেঁধে দিলো সরকার

বিশ্বব্যাপী দাম কমবে সার-সোনার, বাড়বে তেল-তুলার

কেমন লভ্যাংশ দিলো ব্যাংক?

ভিসা হয়নি বেশিরভাগ হজযাত্রীর, সময় আরও বাড়ছে

উপজেলা নির্বাচনে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

টাঙ্গাইলে কাভার্ডভ্যান-ট্রাক সংঘর্ষে চালক নিহত

সংসদ নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে

নোয়াখালীতে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ৪

গোসাইরহাটে ছাত্রলীগ নেতাকে হত্যার হুমকী, আটক-১

নোয়াখালীতে অর্ধগলিত অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে এক নারীসহ আরো ৩ জনকে আটক

বান্দরবানে এসএসসি-৯৬ ব্যাচের আনন্দঘন মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

শাওয়ালের ৬ রোজার গুরুত্ব

রেমিট্যান্সে শীর্ষে ঢাকা, তারপর চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা

বরুড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল

বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম

কাল পহেলা বৈশাখ, বাংলা ১৪৩১ সালের প্রথম দিন

বান্দরবান থানচি ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় এক নারীসহ আটক ৪

ভুল চিকিৎসায় মা ও নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ,হসপিটালে ভাংচুর

ফ্রিতে ব্যবহার করা যাবে গুগল এআই ফিচার

জিমেইলে আসছে নতুন এআই ফিচার

কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত


এই সম্পর্কিত আরও খবর

ডেঙ্গুতে মাকে হারিয়েছি, আর যেন কেউ মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা ‘ডাল মে কুচ কালা হ্যায়’

বৃষ্টিতে ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি

নিভেছে সুন্দরবনের আগুন, আরও ২-৩ দিন থাকবে পর্যবেক্ষণে

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

ন্যায্যমূল্যে পণ্য মানুষের কাছে পৌঁছাতে কাজ করছে টিসিবি

ছয় মাস বন্ধ থাকবে কমলাপুর-টিটিপাড়া সড়কের এক লেন

সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান: দরপত্র মূল্যায়নের সময় বেঁধে দিলো সরকার

বিশ্বব্যাপী দাম কমবে সার-সোনার, বাড়বে তেল-তুলার

কেমন লভ্যাংশ দিলো ব্যাংক?